Tuesday, September 15, 2015

Law Log







জজেদের আর্থিক এখতিয়ারএ পরিবর্তন 


দেওয়ানি মামলার আপিল শুনানিতে জেলা জজের আর্থিক এখতিয়ার পাঁচ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে পাঁচ কোটি টাকা করা হয়েছে। এ ছাড়া এ ধরনের মামলায় সহকারী জজের আর্থিক এখতিয়ার দুই লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৫ লাখ টাকা এবং জ্যেষ্ঠ সহকারী জজের আর্থিক এখতিয়ার চার লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৫ লাখ টাকা করা হয়েছে। তবে যুগ্ম জেলা জজের আর্থিক এখতিয়ারে কোনো পরিবর্তন হয়নি। কারণ তিনি যেকোনো মূল্যের জমি সংক্রান্ত দেওয়ানি মামলার বিচার করতে পারেন।
এই পরিবর্তনসহ দ্য সিভিল কোর্টস (সংশোধিত) অধ্যাদেশ-২০১৫-এর খসড়া মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে। আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা সংবাদ ব্রিফিংয়ে বলেন, এ সংশোধনীর ফলে দেওয়ানি মামলাগুলোর দ্রুত নিষ্পত্তি হবে। সম্পত্তির মূল্য কয়েক গুণ বেড়ে যাওয়ায় তার সঙ্গে সংগতি রেখে দেওয়ানি আদালতের এসব এখতিয়ার বাড়ানো হয়েছে। আপিল মামলার শুনানি করতে জেলা জজের এখতিয়ার পাঁচ কোটি টাকা করায় এখন প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে মানুষকে হাইকোর্টে কম আসতে হবে।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব আরও বলেন, মন্ত্রিসভার বৈঠকে কোস্টগার্ড আইন-২০১৫ এর খসড়া অনুমোদন করা হয়েছে। আইনটি বর্ডার গার্ড অব বাংলাদেশ আইনের আদলে করা হয়েছে। কোস্টগার্ডে আইনেও বিদ্রোহের সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড বলে জানান তিনি।


Ref: https://www.facebook.com/AinnPoribarr, Sep-15, 2015






সমালোচনাঃ 
নাগরিকের স্বাধীনভাবে মত প্রকাশের অধিকার, ড. বদরুল হাসান কচি http://www.lawyersclubbangladesh.com/details.php?id=3994

সংবিধানের তৃতীয় ভাগে মৌলিক অধিকার অংশে ৩৯ অনুচ্ছেদে চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতা এবং বাক-স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দান করা হয়েছে। অনুচ্ছেদটিতে বলা হয়েছে,’ ‘ ‘(১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দান করা হইল। (২) রাষ্ট্রের নিরাপত্তা, বিদেশী রাষ্ট্রসমূহের সহিত বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক, জনশৃঙ্খলা, শালীনতা বা নৈতিকতার স্বার্থে আদালত- অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে (ক) প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব-প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকারের, এবং (খ) সংবাদক্ষেত্রের স্বাধীনতার, নিশ্চয়তা দান করা হইল।’ ‘’’’‘’’’   

সংবিধানের "৩৯।১ (১) চিন্তা ও বিবেকের স্বাধীনতার নিশ্চয়তা দান করা হইল।" যা কেউ কারকাছ থেকে নিতে বা কাউকে দিতে পারে না।

সংবিধানের ৩৯।২ এর বেপারে আমি আপনার সাথে ভিন্ন মত পোষণ করি, আপনি বলেছেন "পাঠকের মনের নানাবিধ প্রশ্নের সমাধানে এখানে এই কথা উল্লেখ করা দরকার, মৌলিক অধিকার কোন সময় নিরঙ্কুশ নয়, সবসময় কিছু শর্তের অধীন হয়ে থাকে। অবাধ ভোগের নিশ্চয়তা দিলে সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কল্যাণ রাষ্ট্রে কোন ব্যক্তির অবাধ বা নিরঙ্কুশ অধিকার থাকে না। কারন কল্যাণ রাষ্ট্রের উদ্দেশ্য হলো জনকল্যাণ, আর তাই জনস্বার্থকে ব্যক্তিস্বার্থের উপরে স্থান দেয়া হয়। সুতরাং সংবিধানে ঘোষিত মৌলিক অধিকারগুলোর উপর যুক্তিসঙ্গত বাধা নিষেধ আরোপ করা যায়।"

কেউ কোন চিন্তাশীল মন্তব্য করলে তা হয় ঃ

১। রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বিরোধী বা
২।বিদেশী বন্ধুত্বপূর্ণ রাষ্ট্রসমূহের সাথে সম্পর্ক বিরোধী বা
৩।জনশৃঙ্খলা বিরোধী বা
৪।শালীনতা বিরোধী ( কার নিরিখে শালীনতা ? বা বাংলাদেশি-ইসলামি শালীনতা ? ) বা
৫।নৈতিকতার বিরোধী ( কার নিতির মান্দণ্ডে ? বা বাংলাদেশে সবকিছুই যেখানে ইসলাম, তাহলে নিঃচয় ইসলামি নিতিতে )

হবেই।
১-৫ এর সাথে যোগ হয়েছে " স্বার্থে আদালত- অবমাননা, মানহানি বা অপরাধ-সংঘটনে প্ররোচনা সম্পর্কে আইনের দ্বারা আরোপিত যুক্তিসঙ্গত বাধানিষেধ-সাপেক্ষে......." দিলেন "...প্রত্যেক নাগরিকের বাক ও ভাব-প্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার ..."

তা হলেত হাত পা বেধে পানিতে ফেলে দিয়ে সাঁতরাতে বলা হল।


নিচে আমিরাকার Bill of Rights থেকে ওদের Freedom of Speech এর প্রভিসিওনিং তা দেখালাম।

"USA: Bill of Rights, Amendment #1: Congress shall make no law respecting an establishment of religion, or prohibiting the free exercise thereof; or abridging the freedom of speech, or of the press; or the right of the people peaceably to assemble, and to petition the Government for a redress of grievances."


ধন্যবাদ।



সংগ্রহীতঃ

https://equitylawhouse.wordpress.com/2015/09/16/

থানায় মামলা না নিলে কি করবেন?Posted on September 16, 2015 by Md. Abdullah Al Masud

থানায় মামলা নিতে না চাইলে যা করবেন আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের পর কেউ থানায় মামলা করতে চাইলে পুলিশ বিনামূল্যে সে মামলা নিতে বাধ্য। কিন্তু বাস্তবে প্রায়ই এমন অভিযোগ শোনা যায় যে, পুলিশ থানায় মামলা নিতে চায় না। কোন কারণে পুলিশ যদি কখনো থানায় মামলা নিতে না চায়, তাহলে সরাসরি সংশ্লিষ্ট বিচারিক হাকিমের আদালতে নালিশি অভিযোগ দায়েরের মাধ্যমে সংঘটিত অপরাধের বিচার চেয়ে মামলা দায়ের করা যায়। তবে সংঘটিত অপরাধ আমল অযোগ্য হলে সবসময়ই সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশি মামলা দায়ের করতে হয়। আমল অযোগ্য অপরাধ হলো সেই সমস্ত অপরাধ যে সকল অপরাধ সংঘটনের দরুণ পুলিশ বিনা পরোয়ানায় কাউকে গ্রেফতার করতে পারে না এবং এ সকল অপরাধ বিষয়ে তদন্ত করতেও সংশ্লিষ্ট বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের পূর্বানুমতির প্রয়োজন হয়। কোনটি আমলযোগ্য এবং কোনটি আমলঅযোগ্য অপরাধ তা ফৌজদারী কার্যবিধির দ্বিতীয় তফশীলের তৃতীয় কলামে বিধৃত করা রয়েছে। ফৌজদারী কার্যবিধি অনুযায়ী নালিশ মানে হলো কোন অপরাধ সংঘটন বিষয়ে ব্যবস্থা নেয়ার নিমিত্তে মৌখিক বা লিখিতভাবে সংশ্লিষ্ট বিচারিক হাকিমের নিকট আবেদন জানানো। যদি কোন আমলঅযোগ্য অপরাধ সংঘটনের খবর কেউ সংশ্লিষ্ট থানায় নিয়ে যায় তবে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (O.C) বিষয়টি সাধারণ ডায়েরিতে (G.D) লিপিবদ্ধ করে অভিযোগসহ অভিযোগকারীকে মহানগরের ক্ষেত্রে মুখ্য মহানগর হাকিম বা মহানগর হাকিম এবং মহানগরের বাইরের এলাকার ক্ষেত্রে মুখ্য বিচারিক হাকিম বা কোন প্রথম শ্রেণীর ম্যাজিস্ট্রেট অথবা বিশেষ ক্ষমতাপ্রাপ্ত কোন ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট প্রেরণ করবেন। এক্ষেত্রে থানায় না যেয়ে সরাসরি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট যেয়েও লিখিত বা মৌখিকভাবে অভিযোগ জানিয়ে প্রতিকার প্রার্থনা করা যায়। অথবা পুলিশ যদি আমলযোগ্য অপরাধ সংঘটনের পর থানায় এজাহার নিতে অস্বীকৃতি জানায় সেক্ষেত্রেও সরাসরি ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট নালিশি মামলা দায়ের করা যায়। ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট অভিযোগ দায়েরের পদ্ধতিঃ ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট মৌখিকভাবে অভিযোগ দায়ের করতে চাইলে ঘটনার আদ্যোপান্ত আদালতে খুলে বলে ঘটনার বিরুদ্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে আবেদন করতে হবে। তারপর দায়েরকৃত অভিযোগের কোন ভিত্তি আছে কি-না তা পরীক্ষা করার উদ্দেশ্যে সংশ্লিষ্ট বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট অভিযোগকারীকে এবং প্রয়োজন মনে করলে ঘটনার কোন সাক্ষী থাকলে তাঁদেরকে শপথের মাধ্যমে পরীক্ষা করবেন। পরীক্ষার সারসংক্ষেপ লিখে তিনি নিজে, অভিযোগকারীর এবং কোন সাক্ষী থাকলে তাঁর স্বাক্ষর নিবেন। তবে কেউ দরখাস্তাকারে ঘটনার পূর্ণ বিবরণসহ লিখিত অভিযোগ দায়ের করে প্রতিকার দাবী করলে এরূপ পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। ম্যাজিস্ট্রেট উক্ত পরীক্ষায় সন্তুষ্ট হলে বা লিখিত অভিযোগ পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগটিকে একটি সি.আর কেস নম্বর (Complaint Register case number) বা সি.আর.পি কেস নম্বর (Complaint Register Petition case number) দিয়ে নথিভুক্ত করবেন। এজন্য একে সি.আর মামলাও বলে। তবে শপথ পরীক্ষার সময় সংশ্লিষ্ট বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট যদি অপরাধ সংঘটন বিষয়ে অভিযোগকারীর বক্তব্যে সন্তুষ্ট না হন অথবা যদি অভিযোগকারী মামলার ভিত্তি (Prima facie) প্রমাণ করতে ব্যর্থ হন তবে ম্যাজিস্ট্রেট মামলাটি আমলে না নিয়ে আবেদনটি খারিজ করে দিতে পারেন। নালিশি পিটিশনটি খারিজ হলে অভিযোগকারী খারিজাদেশের বিরুদ্ধে প্রতিকার চেয়ে দায়রা জজ আদালতে বা হাইকোর্ট বিভাগে উক্তাদেশ ঘোষণার ৬০ দিনের মধ্যে রিভিশনের আবেদন করতে পারেন। অভিযোগ আমলে নেয়ার ফলাফল ও তদন্তে প্রেরণঃ অভিযোগটি আমলে নিলে ম্যাজিস্ট্রেট বিবাদী পক্ষের বিরুদ্ধে সমন জারী করে আদালতে উপস্থিত হয়ে বক্তব্য উপস্থাপনের নির্দেশ দিতে পারেন অথবা আমলযোগ্য অপরাধের ক্ষেত্রে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে নিতে থানাকে নির্দেশ দিতে পারেন। ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে আদেশপ্রাপ্ত হলে পুলিশ সঙ্গে সঙ্গে অভিযোগটি থানায় এজাহার হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করে মামলার জন্য প্রয়োজনীয় পরবর্তী পদক্ষেপসমূহ গ্রহণ করবে। আবার অআমলযোগ্য অপরাধের বেলায় বিষয়টির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য তদন্ত করতে ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশকে নির্দেশ দিতে পারেন। এক্ষেত্রেও আদিষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ অভিযোগটি বিষয়ে তদন্ত শুরু করবে এবং তদন্তকালীন সময়ে আমলযোগ্য অপরাধ তদন্ত করার মতোই ক্ষমতাপ্রাপ্ত হবে। অভিযোগের তদন্ত শেষে পুলিশ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দিলে কিংবা অভিযোগের কোন ভিত্তি খুঁজে না পেলে পুলিশের দাখিলকৃত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে অভিযোগকারী নারাজি দিতে পারেন অর্থাৎ পুলিশ প্রতিবেদনে তিনি কেন সন্তুষ্ট নন আদালতে সে কারণ দর্শীয়ে অভিযোগটির পুনঃতদন্তের আবেদন করতে পারেন। তবে প্রয়োজন মনে করলে ম্যাজিস্ট্রেট অভিযোগটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য অথবা অধিকতর তদন্তের জন্য বিচার বিভাগীয় তদন্ত করার উদ্দেশ্যে তিনি নিজে বা তাঁর অধস্তন অন্য কোন ম্যাজিস্ট্রেটকে বিষয়টি তদন্ত করার নির্দেশ দিতে পারেন। অভিযোগটির সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ম্যাজিস্ট্রেট স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদেরও তদন্ত কার্যে সম্পৃক্ত করতে পারেন। মনে রাখা জরুরিঃ নালিশি মামলার ক্ষেত্রে মনে রাখতে হবে যে, এক্ষেত্রে রাষ্ট্র প্রথম থেকেই পক্ষ হয়ে মামলা শুরু করে না। যেমনটা থানায় এজাহার রুজুর মাধ্যমে মামলা দায়ের করলে রাষ্ট্র নিজে পক্ষভুক্ত হয়ে পরবর্তীতে মামলা পরিচালনা করে। ম্যাজিস্ট্রেট পুলিশকে অভিযোগটি এজাহার হিসেবে নেয়ার আদেশ দিলে রাষ্ট্র তখন মামলার পক্ষ হয়ে পরবর্তীতে মামলা পরিচালনা করে। তাই নালিশি মামলার ক্ষেত্রে কেউ অভিযোগ দায়ের করে পরবর্তী শুনানির দিন যদি সংশ্লিষ্ট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির না হন কিংবা ঘটনা তদন্তান্তে যদি অভিযোগের সত্যতা প্রমাণিত না হয় তবে ম্যাজিস্ট্রেট মামলাটি খারিজ করে দিতে পারেন। অভিযোগকারী চাইলে এ ধরনের খারিজাদেশের বিরুদ্ধে দায়রা জজ আদালতে বা হাইকোর্ট বিভাগে উক্ত আদেশ ঘোষণার ৬০ দিনের মধ্যে রিভিশন আবেদন করতে পারেন। নালিশি মামলা সাধারণত ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিই রুজু করতে পারেন। শেষ কথাঃ কাজেই থানায় কখনও মামলা নিতে না চাইলে বিচলিত হয়ে নিজেকে অসহায় ভাবার কোন কারণ নেই। আইনানুযায়ী যে কেউই এরকম পরিস্থিতিতে সরাসরি ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গিয়ে নালিশি মামলা দায়ের করে আইনের আশ্রয় প্রার্থনা করতে পারেন। তবে আমাদের দেশের বাস্তবতায় অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অসহায় ও দরিদ্র বিচারপ্রার্থীরা থানায় আইনের আশ্রয় না পেলে পুলিশকে টপকে অজ্ঞতা, দৈনতা ও নানাবিধ প্রতিবন্ধকতার দরুণ ম্যাজিস্ট্রেট আদালত পর্যন্ত পৌঁছাতে পারেন না। জনগণের ন্যায় বিচার পাবার অধিকার নিশ্চিত করতে তাই এ ব্যাপারে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জন্য সরকারের আইনগত সহায়তা প্রদান কর্মসূচীও ব্যাপক পরিসরে বাড়ানো উচিত।

Tuesday, September 16, 2014

Book Review : The Evidence Act by Prof A.K.M. Moniruzzaman of Dhaka Law College

Its the worst book about Bangladeshi Law that I have ever read. It has copied all the sections of 1872 act in Bangla and English  ( which is freely available at bdlaws.minlaw.gov.bd ) along with few DLR/case reference without giving out case facts or discussions.


The author claims he is member of the Bangla Academy, but I have to say that I see no sincerity in prepping the subject matter well for the reader. There is no original discussion even for one paragraph. This should not be even called a book , rather it is the Gazette with few confusing DLR references with a hard binder.




This book is just unbearable, the binding started to break out on Day-1.
I want my money back.


Saturday, December 7, 2013

Book Review : Bangladesh Labour Law by Adv. Helal Uddin ( L.LM from DU)




Bangladeshi Law Books Review 
Verdict :  1 star out of 5
( I want my Money Back!) 
Bangladesh Labour Law 
by Adv. Helal Uddin ( L.LM from DU)
1st Ed, may 2009
3rd Ed, Jan 2013


Fig -1 : Book Cover 

The Good 

 The book is collections of Labour Law 2006 along with three others. 



Fig-2: No Discussion 

The Bad
There is negligible amount "Discussions" on the sections, while the quality is extremely poor.  See Fig-2,  Section -162 "Insolvency of the Proprietor" has no discussion .     

Fig 3: The Merit-less "Discussion" 

The Ugly 
The listed price of the book,  Fig-4 , BDT 600 is just outrageous! The Authour made no use of his knowledge which may have been gathered via getting an L.LM at Dhaka University.  This book is just paper-weight, pages will be best used if made Jhalmuri "ঝালমুড়ি" out of then.     

Fig 4: ISBN & Price 

Wednesday, October 23, 2013

Book Review : Islamic Jurisprudence and Muslim Law by M. A. Awal


Bangladeshi Law Books
Verdict :  4.1 stars out of 5

Islamic Jurisprudence and Muslim Law 
M. A. Awal 
1st  Edition ( January, 2013)
Pages: 516
Actual Price: 250 (listed 650) 





Fig-1: Book cover

The Good 
This book takes a holistic approach to Islamic Jurisprudence. The Author nicely sighted all the book-authors' names whose writings was useful in developing this book, this is truly exemplary. Many of the discussions reflected authors deep knowledge in the subject matter. The book has covered just about all the topics that could come to ones mind when thinking about Islamic Laws. He has provided English-Terms along with Arabic/Farsi in many places which is useful-knowledge.  The Author made references to specific verses of Al-Quran where necessary, quoted prominent western jurists in many discussions.  The book is presented in four parts, the last part (#4) covers few questions & their answers, which is quite useful.  


Fig-4: the Guidebook Positioning 
The Bad
The author commented at the beginning of the book  "Islam:  a complete code of life", these are subjunctive comments which can not be backed-up with any tangible proof. So this book is full of "Islam Praising" which discourages the merit of questioning/active-thinking which is regrettable.  
  
Why is the street price only about 1/3 of the listed price !??! ( Fig-2) 
Fig-2: Price & ISBN with Payment Receipt 

The Ugly

The Book provides the syllabus for the bar-exam on page#6 (Fig-3) , however it does not cover Syllabus Item #14 anywhere in the book. I have examined few other books on the same topic by other authors, they cunningly just added the Acts & Laws without any discussion.  While I am please that Mr. Awal did no such thing but how are the participants of the Bar-Exam will prepare without section 14 ?

The book does not make reference to real-life cases, which is a major drawback!
   
Fig-3: Syllabus 

Last Word: 
 This is only the 1st Edition of the book. The author Mr. M.A. Awal is a Senior Assistant Secretary at  the Law, Justice and Parliament Ministry. I really liked his discussions in forming my opinions and looking forward to future editions/improvements of this book. Well-done Mr. Awal.   

Wednesday, October 9, 2013

Book Review : The Limitation Act 1908 by A.A.M. MONIRUZZAMAN


Bangladeshi Law Books
Verdict :  3.0 stars out of 5

THE LIMITATION ACT 1908
A.A.M. MONIRUZZAMAN
3RD  EDITION ( April, 2012)
ISBN: 984-70215-0008-6



Book Cover (Fig-1) 

The Good 


The book arrangement is good,  the ToC layout is useful, the book cites many of the case verdicts with one or two lines of summary which may-be useful for some. Each of the articles are presented in Bangla & English along with a bit of original discussions. Some of the examples in the discussions are really useful.

The Bad 

The case excerpts are too short and often useless as these are without case facts. Some of the original discussion feels like translations, very vague and difficult to grasp the message. The book has hard binding but it is of flimsy materials, not meant to last.







The Ugly


The price of the book on the book cover is 600,  however  it actually sells for ~200, see my receipt in Fig-3.





ISBN & Price (Fig-3) 




Tuesday, September 24, 2013

Book Review "The Code of Civil Procedure" by A.A.M. MONIRUZZAMAN

Bangladeshi Law Books
Verdict :  2.5 stars out of 5

THE CODE OF CIVIL PROCEDURE 
A.A.M. MONIRUZZAMAN
7TH EDITION
ISBN: 984-70215-0006-2

The Book in Review [Figure-1]

What is "Bengla" on book cover [Figure#1] ?!!???@@ 

This is a 1140 page fat book with hardcover. Original publication 2003 , now in 7th Edition. In each Chapter (Parts) after stating the CPC-Section in Bangla & English, it directly sights case verdicts without stating any fact ( see Figure #2, page 165 on "Appeal") , so this makes the the case references very much USELESS.

A section on "Original Discussion" is greatly missed through out the book experience. 





These Case Verdicts has fattened the book & eventually the price. 

From page 973 to 1132 this book has a chapter titled "Explanatory Discussion". As I have already said, the discussions should sit right underneath the actual sections, so this ~150 page worth discussion which is presented in a guidebook like "Question & Answer" fashion does not quite cater to some of us who wants relevant history on the development of the section. I guess this way the author placed his product into the guidebook-market.  The Guidebook section skillfully avoids any & all English text .

The book price was actually between 400-450 taka while the on-book listed price is BDT 1380 ?!!? [Figure-3] . 

Other than the discussed flaws the book is fairly Error free and well organized.
The Hardcover binding looks good and durable.